কাইওএস ফোন বাটন
কিংবা ফ্লিপ ফোন
হবে। আগের দিনের
ফোনগুলোর মতো
দেখতে হলেও এতে
অনেকরকম আধুনিক
তাহলে প্রশ্ন থাকে
কাইওএস ফোন কী?
সোজা কথায় কাইওএস
সাপোর্ট করে বা
কাইওএস এ চলে এমন
ফোনই কাইওএস ফোন।
সুযোগ সুবিধা পাওয়া
যাবে খুব সহজেই।
কাইওএস অপারেটিং
সিস্টেম ৪জি,
ভোল্টিই, জিপিএস,
ওয়াইফাই ইত্যাদি
অত্যাধুনিক সুবিধা
সাপোর্ট করে। ফলে
বাটন ফোনেও এসব
সুবিধা ব্যবহার করা
সম্ভব হয়। সাধারণ
বাটন বা ফ্লিপ
ফোনে আপনি এই সকল
সুবিধা পাবেন না।
কিন্তু কাইওএস যুক্ত
ফোনে এই ফিচার
সবগুলোই উপস্থিত
থাকবে। ফলে
ইন্টারনেট ব্যবহার
বা অ্যাপ ব্যবহার
করা অনেকটাই সহজ
হয়ে যায় কাইওএস
ফোনে।
কাইওএস ফোনের
আরেকটি বড় সুবিধা
অ্যাপ সাপোর্ট।
কাইওএস ফোনে অন্য
স্মার্টফোনের মতোই
ইন্সটল করা যায়
অ্যাপ। অ্যাপ ইন্সটল
করতে আলাদা অ্যাপ
স্টোরও রয়েছে।
যদিও এই ফোনে
অ্যাপের সংখ্যা খুব
বেশি নয়। তবে বেশ
কিছু প্রয়োজনীয়
অ্যাপ
অফিসিয়ালভাবেই
পাওয়া যায়
কাইওএসে। যেমনঃ
ইউটিউব, গুগল, গুগল
অ্যাসিস্ট্যান্ট, গুগল
ম্যাপ্স, ফেসবুক,
হোয়াটসঅ্যাপ, ইউসি
ব্রাউজার।
অ্যাপগুলো মূলত
আধুনিক
এইচটিএমএল৫
ব্যবহার করে
বানানো। এছাড়া
বর্তমানে
কাইস্টোরে ৫০০ এরও
বেশি অ্যাপ পাওয়া
যাচ্ছে। দিনে দিনে
এই অ্যাপের সংখ্যা
বাড়ছে।
অর্থাৎ কাইওএস
ফোনে আপনি সহজেই
দ্রুতগতির
ইন্টারনেট ব্যবহার
করতে পারবেন
ওয়াইফাই কিংবা
৪জি মোবাইল ডাটার
মাধ্যমে। আর
একারণে
ইন্টারনেটের
মাধ্যমে বর্তমান
যুগের অত্যাবশ্যকীয়
বেশ কিছু কাজও করে
ফেলা যায়। যেমনঃ
ইনস্ট্যান্ট
মেসেজিং, ইমেইল
পাঠানো, ভিডিও
স্ট্রিম, সোশ্যাল
মিডিয়া ব্যবহার
ইত্যাদি। এছাড়া
ইউসি ব্রাউজারের
মতো ব্রাউজিং অ্যাপ
ব্যবহার করে সহজে
যে কোন ওয়েবসাইট
ভিজিট করাও সম্ভব
হয়।
জিপিএস থাকায়
রাস্তায় পথ চিনতেও
কাইওএস খুবই
কাজের। গুগল ম্যাপ্স
থাকায় জিপিএস
ব্যবহার করে সহজেই
নিজের অবস্থান
নির্ণয় করে রাস্তা
চেনা যায় এই ফোনে
যে কোন
স্মার্টফোনের মতো
করেই। এছাড়া গুগল
অ্যাসিস্ট্যান্ট
ব্যবহার করে
বিভিন্ন প্রয়োজনীয়
তথ্য সার্চ করা
কিংবা ইউটিউবে
ভিডিও দেখার মতো
কাজগুলোও সম্ভব হয়
বাটন ফোনের ছোট
স্ক্রিনের মধ্যেই!
কাইওএস একটি ওপেন
সোর্স প্রোজেক্ট। যে
কেউ এখানে অ্যাপ
ডেভেলপ করতে
পারে। আর তাই
স্টোরে নেই এমন
অনেক কাজের অ্যাপও
আপনি ইন্টারনেট
থেকে পেয়ে যেতে
পারেন। এসব থার্ড
পার্টি অ্যাপ
ব্যবহারের ক্ষেত্রে
অবশ্যই উৎসের
ব্যাপারে সতর্কতা
অবলম্বন করা জরুরি।
এর ফলে ফোনের
ফাংশনালিটি
অনেকাংশেই বেড়ে
যায়। আর তাই ছোট
ছোট বিভিন্ন কাজের
জন্য বাটন ফোনকেই
ব্যবহার করা যায়।
এটি আগে কখনও
কল্পনাও করা যেত
না। অর্থাৎ কাইওএস
যত জনপ্রিয় হবে
ততই অ্যাপের সংখ্যা
বাড়তে থাকবে আর
ফোন থেকে আরও
বেশি সুবিধা পাওয়া
সম্ভব হবে।
11 month ago Topic Created By: TUHIN 0 comment of topic কাইওস ফোনের সুবিধাকাইওস ফোনের সুবিধা, Phone Review, , BDKing Forum, Best Tips & Trick.
Login or signup to comment this topic.